অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার সময়কাল বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। যাইহোক, সাধারণত, অনলাইনে একটি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের প্রক্রিয়া প্রায় 15 থেকে 30 দিন সময় নিতে পারে। এই সময়সীমার মধ্যে রয়েছে সংশোধনের অনুরোধ জমা দেওয়া, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্বারা যাচাইকরণ এবং আপডেট করা ভোটার আইডি কার্ড ইস্যু করা। এটা মনে রাখা … বিস্তারিত পড়ুন
আপনার ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে, আপনি সাধারণত আপনার স্থানীয় নির্বাচন অফিস থেকে প্রতিস্থাপনের জন্য অনুরোধ করতে পারেন। আপনাকে আপনার নাম, জন্ম তারিখ এবং জন্ম নিবন্ধন নম্বর প্রদান করতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে, আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্টের মতো অন্যান্য শনাক্তকরণও দিতে হতে পারে। জন্ম নিবন্ধন নম্বর থেকে ভোটার আইডি কার্ড বের করা সম্ভব নয়। দুটি … বিস্তারিত পড়ুন
আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে, আপনার কাছে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করে অনলাইনে সুবিধাজনকভাবে সংশোধন করার বিকল্প থাকতে পারে। প্রক্রিয়া সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা এখানে: জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি সংশোধনের ধরনের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য … বিস্তারিত পড়ুন
আপনার ভোটার আইডি কার্ডে পিতা এবং মাতার নাম সংশোধন করতে, আপনাকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র এবং জন্ম নিবন্ধন শংসাপত্র সরবরাহ করতে হবে। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট এই সংশোধন করার জন্য একটি অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া অফার করে। আপনার ভোটার আইডি কার্ডে বাবা এবং মায়ের নাম আপডেট করতে, আপনাকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র এবং জন্ম নিবন্ধন শংসাপত্র জমা … বিস্তারিত পড়ুন
আপনি কি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে ত্রুটি খুঁজে পেয়েছেন? আপনার NID সংশোধনের জন্য অনলাইন নির্দেশিকা উন্মোচন করুন। এখন, ব্যক্তিরা 7 থেকে 15 দিনের মধ্যে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে সরাসরি তাদের NID সংশোধন করার সুযোগ পাবেন। আপনি যদি একজন নতুন ভোটার হন এবং শুধুমাত্র একটি ভুল নাম বা ভুল পিতামাতার নাম আবিষ্কার করার জন্য আপনার NID কার্ড অনলাইনে … বিস্তারিত পড়ুন